English to Bengali, বাংলা ও ইংরেজি, Online English to Bengali Tense, English Gramma

শিক্ষায় জীবন

Showing posts with label এ.পি.জে আব্দুল কালামের অনুপ্রেরণাদায়ক বাণী. Show all posts
Showing posts with label এ.পি.জে আব্দুল কালামের অনুপ্রেরণাদায়ক বাণী. Show all posts

রবীন্দ্রনাথের বাণী সমগ্র সম্পর্ক ও জীবন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি সমাজ এর উপরে কবিগুরুর লেখনী প্রেম নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভাবনা, We are here with the best Rabindranath Tagore quotes in Bengali, the largest collection available online. Read, Enjoy and please share with others.

 বাংলার অন্যতম মনীষী, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা দুর্দান্ত সমস্ত বাণী নিয়ে আমরা আজ এসে গেছি. এই উক্তি গুলি আমরা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করেছি শুধুমাত্র আপনাদের জন্যে. ভালো লাগলে উক্তিগুলি তথা পেজটি শেয়ার করুন.


We are here with the best Rabindranath Tagore quotes in Bengali, the largest collection available online. Read, Enjoy and please share with others.


রবীন্দ্রনাথের বাণী সমগ্র

সম্পর্ক ও জীবন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি

সমাজ এর উপরে কবিগুরুর লেখনী

প্রেম নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভাবনা


রবীন্দ্রনাথের বাণী সমগ্র 

 ফাল্গুনে বিকশিত কাঞ্চন ফুল , ডালে ডালে পুঞ্জিত আম্রমুকুল । চঞ্চল মৌমাছি গুঞ্জরি গায় , বেণুবনে মর্মরে দক্ষিণবায়


 ফাগুনের নবীন আনন্দে গানখানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের কলগীতি, ভরি দিল বকুলের গন্ধে


 নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে; কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।


 ভৈরব, তুমি কী বেশে এসেছ, ললাটে ফুঁসিছে নাগিনী, রুদ্র-বীণায় এই কি বাজিল সুপ্রভাতের রাগিণী?



 শর ভাবে, ছুটে চলি, আমি তো স্বাধীন, ধনুকটা একঠাঁই বদ্ধ চিরদিন। ধনু হেসে বলে, শর, জান না সে কথা-আমারি অধীন জেনো তব স্বাধীনতা।


 অতীতকাল যত বড় কালই হ’ক নিজের সম্বন্ধে বর্তমান কালের একটা স্পর্ধা থাকা উচিত। মনে থাকা উচিত তার মধ্যে জয় করবার শক্তি আছে।


 অসীম সে চাহে সীমার নিবিড় সঙ্গ সীমা হতে চায় অসীমের মাঝে হারা


 ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন?


 আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম


 স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি, তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয়। নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হবার বিষয়টা কেন যেন তারা ভাবতেই চায় না


 মন দিয়ে মন বোঝা যায়, গভীর বিশ্বাস শুধু নীরব প্রাণের কথা টেনে নিয়ে আসে।




 আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা


 যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত।


 ধর্ম যারা সম্পূর্ণ উপলব্ধি না করিয়া প্রচার করিতে চেষ্টা করে তহারা ক্রমশই ধর্মকে জীবন হইতে দূরে ঠেলিয়া থাকে। ইহারা ধর্মকে বিশেষ গন্ডি আঁকিয়া একটা বিশেষ সীমানার মধ্যে আবদ্ধ করে।


 পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমেরমত সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছুই নাই। প্রথমযৌবনে বালিকা যাকে ভালোবাসে তাহার মত সৌভাগ্যবানও আর কেহই নাই। যদিও সে প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকে যায়, কিন্তু সে প্রেমের আগুন সব বালিকাকে সারাজীবন পোড়ায়।


 ছোট ছোট মুখ জানে না ধরার দুখ, হেসে আসে তোমাদের দ্বারে। নবীণ নয়ন তুলি কৌতুকেতে দুলি দুলি চেয়ে চেয়ে দেখে চারিধারে।


 একটা মন আর একটা মনকে খুজিতেছে নিজের ভাবনার ভার নামাইয়া দিবার জন্য, নিজের মনের ভাবকে অণ্যের মনে ভাবিত করিবার জন্য।




 চোখ কতটুকুই দেখে কান কতটুকুই শোনো স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে। কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে।


 যৌবনের শেষে শুভ্র শৎরকালের ন্যায় একটি গভীর প্রশান্ত প্রগাঢ় সুন্দর বয়স আসে যখন জীবনের শেষে ফল ফলিবার এবং শস্য পাকিবার সময়


 দীর্ঘ আয়ু দীর্ঘ অভিশাপ বিচ্ছেদের তাপ নাশে সেই বড়ো তাপ


 সময়ের সমুদ্রে আছি কিন্তু এক মুহুর্তে সময় নেই


 যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের


 আমরা কথার অধীন, প্রধার অধীন অসংখ্য প্রবৃত্তির অধীন


সম্পর্ক ও জীবন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি – Lines on Relationship & Life by Rabindranath Tagore


 প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন



 ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃ


তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দানঃ


আমার আপনহারা প্রাণ; আমার বাঁধন ছেঁড়া প্রাণ


 ফাগুনের নবীন আনন্দে গানখানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের কলগীতি, ভরি দিল বকুলের গন্ধে


 কখনো বা চাঁদের আলোতে  কখনো বসন্তসমীরণে সেই ত্রিভুবনজয়ী, অপাররহস্যময়ী আনন্দ-মুরতিখানি জেগে ওঠে মনে


 ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে আরো বেশি জ্যান্ত


 আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে। তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে। তবু প্রাণ নিত্যধারা, হাসে সূর্য চন্দ্র তারা, বসন্ত নিকুঞ্জে আসে বিচিত্র রাগে।




 আমার মৃত্যুকালে তোমাকে যে- কথাটা বলিব মনে করিয়াছিলাম, আজ তাহা বলিতে ইচ্ছা করিতেছে। আজ মনে হইতেছে, তুমি আমাকে যত শাস্তি দাও- না কেন আমি বহন করিতে পারিব।


 ক্ষুদ্রকে লইয়াই বৃহৎ, সীমাকে লইয়াই অসীম, প্রেমকে লইয়াই মুক্তি। প্রেমের আলো যখনই পাই তখনই যেখানে চোখ মেলি সেখানেই দেখি, সীমার মধ্যে সীমা নাই।


 পুরুষের বুদ্ধি খড়গের মতো; শান বেশি না দিলেও কেবল ভারেই অনেক কাজ করতে পারে। মেয়েদের বুদ্ধি কলম-কাটা ছুরির মতো; যতই ধার দাওনা কেনো, তাতে বৃহৎ কাজ চলে না।


 হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ! ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল, তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল কারে দাও ডাক হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!


 এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায়


 নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকে করা যায়, কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়


 সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি



 মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন


 অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না


 ‘কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।


 পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দূরত্ব কোনটি জানো? নাহ, জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত, উত্তরটা সঠিক নয়। সবচেয়ে বড় দূরত্ব হলো যখন আমি তোমার সামনে থাকি, কিন্তু তুমি জানো না যে আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি।


 আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময়।


 গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ



সমাজ এর উপরে কবিগুরুর লেখনী – Tagore’s Quotes on Society


 কেউ বা মরে কথা বলে, আবার কেউ বা মরে কথা না বলে


যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত। সময়ের সমুদ্রে আছি,কিন্তু একমুহূর্ত সময় নেই


 এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক  যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে যাওয়া গীতি, অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক। মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।


হেরো পুরানো প্রাচীন ধরণী হয়েছে শ্যামল-বরনী, যেন যৌবন-প্রবাহ ছুটিছে কালের শাসন টুটাতে; পুরানো বিরহ হানিছে, নবীন মিলন আনিছে, নবীন বসন্ত আইল নবীন জীবন ফুটাতে


যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে



যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের


আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না


দূরে কোন্‌ শয্যায় একা কোন্‌ ছেলে বংশীর ধ্বনি শুনে


ভয়ের তাড়া খেলেই ধর্মের মূঢ়তার পিছনে মানুষ লুকাতে চেষ্টা করে


অনুগ্রহ দুঃখ করে, দিই, নাহি পাই। করুণা কহেন, আমি দিই, নাহি চাই।


 তুমি যদি না দেখা দাও, কর আমায় হেলা, কেমন করে কাটে আমার এমন বাদল-বেলা।


অক্ষমের লোভ আলাদিনের প্রদিপের গুজব শুনলেই লাফিয়া অঠে


আমি পাইলাম , আমি ইহাকে পাইলাম


মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন





মানুষ পণ করে পণ ভাঙিয়া ফেলিয়া হাঁফ ছাড়িবার জন্য


এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায়


সাহেব সাজা বাঙালিদের প্রতি পদে ভয়, পাছে তারা বাঙালি বলে ধরা পড়েন


বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না


 আনন্দে আতঙ্কে নিশি নন্দনে উল্লাসে গরজিয়া মত্ত হাহা রবে ঝার সঞ্জীব বাধ উন্মাদিনী কালবৈশাখীর নৃত্য হোক তবে ।


সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট


বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এল বান


 সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের বুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে





সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ


তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি


কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি


 লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই


 প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।


 যায় যদি লুপ্ত হয়ে থাকে শুধু থাক এক বিন্দু নয়নের জল কালের কপোল তলে শুভ্র সমুজ্জ্বল এ তাজমহল




অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তবে ঘৃণা তারে যেস তৃণসম দহে


অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না


 সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা – তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত


নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে


আমরা কথার অধীন, প্রধার অধীন অসংখ্য প্রবৃত্তির অধীন


প্রেম নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ভাবনা – Thoughts on Love by Rabindranath in Bengali 


যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে


 সমাজ সংসার মিছে সব, মিছে এ জীবনের কলরব। কেবলই আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব – আঁধারে মিশে গেছে আর সব।।


 আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময়।


 যে পুরুষ অসংশয়ে অকুন্ঠিতভাবে নিজেকে প্রচার করিতে পারে সেই সমর্থ পুরুষ সহজেই নারীর দৃষ্টি আর্কষণ করিতে পারে।


 রুদ্র, তোমার দারুণ দীপ্তি এসেছে দুয়ার ভেদিয়া; বক্ষে বেজেছে বিদ্যুৎবাণ স্বপ্নের জাল ছেদিয়া




 ছোট ছোট মুখ জানে না ধরার দুখ, হেসে আসে তোমাদের দ্বারে। নবীণ নয়ন তুলি কৌতুকেতে দুলি দুলি চেয়ে চেয়ে দেখে চারিধারে।


 শিমুল কাঠই হোক আর বকুল কাঠই হোক, আগুনের চেহারাটা একই


 সংসারে সেরা লোকেরাই কুড়ে এবং বেকার লোকেরাই ধন্য। উভয়রে সম্মিলন হলেই মণি কাঞ্চন যোগ। এই কুঁড়ে বেকারে মিলনের জন্যইতো সন্ধ্যেবেলাটার সৃষ্টি হয়েছে।যোগীদরে জন্য সকালবেলা রোগীেদের জন্য রাত্রি কাজের লোকদের জন্য দশটা-চারটে।


 স্পন্দিত নদীজল ঝিলিমিলি করে , জ্যোৎস্নার ঝিকিমিকি বালুকার চরে । নৌকা ডাঙায় বাঁধা , কাণ্ডারী জাগে , পূর্ণিমারাত্রির মত্ততা লাগে


পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।


ভালোবাসা যেখানে গভীর, নত হওয়া সেখানে গৌরবের। ~ রবীন্দ্রনাথ


অবাধ্য যার স্ত্রী, জীবন তার দুর্বিষহ। ~ রবীন্দ্রনাথ


বোবার শত্রু নেই একথা যে বলেছিলো, সে নিশ্চই অবিবাহিত ছিলো। ~ রবীন্দ্রনাথ


প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষণ, কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন। ~ রবীন্দ্রনাথ


তুমি যদি কাউকে ভালোবাস,তবে তাকে ছেড়ে দাও।যদি সে তোমার কাছে ফিরে আসে,তবে সে তোমারই ছিল।আর যদি ফিরে না আসে,তবে সে কখনই তোমার ছিল না। ~ রবীন্দ্রনাথ


পরস্পর পরস্পরের জুলুম ঘাড় পেতে বহন করবে, এইজন্য তো বিবাহ । ~ রবীন্দ্রনাথ


স্ত্রীর সঙ্গে বীরত্ব করে লাভ কি? আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট। ~ রবীন্দ্রনাথ


প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলেম আমার সর্বনাশ। ~ রবীন্দ্রনাথ





মেয়েরা অল্প কারণে কাদতে জানে এবং বিনা কারণে হাসতে পারে, কারণ ব্যতীত কার্য হয় না, জগতের এই কড়া নিয়মটা কেবল পুরুষের পক্ষেই খাটে । ~ রবীন্দ্রনাথ


শিমুল কাঠই হোক আর বকুল কাঠই হোক, আগুনের চেহারাটা একই । ~ রবীন্দ্রনাথ


প্রেম মানুষ কে শান্তি দেয়। কিন্তু স্বস্তি দেয় না। প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে প্রেমের রস নিবিড় হয় না। ~ রবীন্দ্রনাথ


নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নাম কে জাগিয়ে তোলে। ~ রবীন্দ্রনাথ


আলো বলে, অন্ধকার তুই বড় কালো অন্ধকার বলে, ভাই তাই তুমি আলো। ~ রবীন্দ্রনাথ


ঠিক সময়ে ঠিক কাজ করিতে কাহারও মনে পড়ে না, তাহার পরে বেঠিক সময়ে বেঠিক বাসনা লইয়া অস্থির হইয়া মরে। ~ রবীন্দ্রনাথ


সেই ছেলেকে জীবন সঙ্গী করো, যার ভবিষ্যৎ ভালো। সেই মেয়েকে জীবন সঙ্গিনী করো, যার অতীত ভালো ~ রবীন্দ্রনাথ


Labels

Present Tense (25) Normal English Lessons (15) মধু খাওয়ার উপকারিতা (14) Tense (12) Regular English Lessons (11) জীবন বদলে দেওয়ার মতো 30 টি বাণী (11) রসুনের উপকারিতা (10) Interrogative Sentence (8) Negative Sentence (8) Swami Vivekananda Bani in Bengali – বিবেকানন্দের অমূল্য বাণী (8) Affirmative Sentence (হাঁ -বাচক ) (7) Interrogative Negative (7) পেয়ারার উপকারিতা (7) কম্পিউটার কীবোর্ড শর্টকাট কোড এবং টেকনিক – (keyboard shortcuts) (6) রবীন্দ্রনাথের বাণী সমগ্র (6) 7 Idioms Starting with "Cold" (4) Parts of Speech-English Grammar (ইংরেজি ব্যাকরণ) (4) Sayings Starting with "Cross" and "Cry" (4) 6 Idioms Starting with "Close" (3) এ.পি.জে আব্দুল কালাম (3) Adjective (2) Figures of speech Starting with "Come" (2) Motivational speech (2) Preposition (2) grammar (2) voice-active-voice-passive-voice (2) About Us (1) Adverb (1) Believe-in-yourself-sand-stone. (1) Computer Shortcut Keys (1) Motivational Quotes in Bangali (1) Noun (1) Parts of Speech: Noun (1) Pronoun (1) Verb (1) এ.পি.জে আব্দুল কালামের অনুপ্রেরণাদায়ক বাণী (1) নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু বাংলা বাণী Netaji Subhash Chandra Bose Bangla Bani (1) বাংলা অনুপ্রেরণা মূলক উক্তি (1) ব্যবহার এবং অপকারিতা (1)

My Blog List

  • Positive Thoughts - * 1) ‘Dreams are not what you see in your sleep. Dreams* *That's what keeps you awake. '* *2) ‘To be as bright as the sun first* *You have to burn li...
    3 years ago

Popular Posts

Most Popular

জীবন বদলে দেবার মতো উক্তি,গুণীজনের বাণী , যা আপনার জীবনকে বদলে দিতে পারে

জীবন বদলে দেবার মতো উক্তি  জীবন ও সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক, জীবন শেখায়, সময়কে ভালোভাবে ব্যবহার করতে। আর সময় শেখায়, জীবনের মূল্য দিতে।...