হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখা থেকে হজমে সাহায্য করা, আর কী গুণ রয়েছে ফুলকপির ?
হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখা থেকে হজমে সাহায্য করা, আর কী গুণ রয়েছে ফুলকপির ? |
ফুলকপিতে রয়েছে সালফোরাফেন। এই উপাদান ক্যান্সারের স্টেম সেল মেরে টিউমারের বৃদ্ধি আটকায়। ফুলকপির এই উপাদান প্রস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ফুলকপি ফাইবার-সমৃদ্ধ। যা হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। ফুলকপির সালফোরাফেন রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে
ফুলকপিতে রয়েছে কোলিন। এটি এক ধরনের ভিটামিন বি। যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখে
ফুলকপিতে থাকা সালফোরাফেন, ভিটামিন সি ও ফোলাট ওজন ঝরাতে সাহায্য করে
এটি ভিটামিন কে সমৃদ্ধ। যা হাড় শক্ত রাখে
ফুলকপিতে উপস্থিত ফাইবার হজমে সাহায্য করে
কিডনি রোগের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে ফুলকপিতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালস
এই সবজিতে থাকা সালফোরাফেন রেটিনা নষ্ট হওয়া রোধ করে
উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকায় ফুলকপি রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করতে পারে
ফুলকপিতে থাকা বিভিন্ন রকমের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চামড়ার ডার্ক স্পট কাটাতে সাহায্য করে (ডিসক্লেমার : এগুলি এবিপি আনন্দর সাজেশন মাত্র। যে কোনও রকম রোগের ক্ষেত্রে কী সব্জি খাবেন বা কী ডায়েট চার্ট ফলো করবেন তার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন)।
সারা বছর ধরেই এখন ফুলকপি বাজারে পাওয়া যায়। তবে শীতকালীন ভাল সব্জির মধ্যে ফুলকপি অন্যতম। দেখতে একদম ফুলের মতো বলেই এর নাম ফুলকপি। বাঙালির আবার ফুলকপির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে। সে খিচুড়িই হোক, বা সব্জির তরকারি, সবেতেই ফুলকপি দেওয়া চাই-ই চাই।
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: শীতকালের জন্য ফুলকপি আর ফুলকপির জন্যই বোধহয় শীতকাল!
সারা বছর ধরেই এখন ফুলকপি বাজারে পাওয়া যায়। তবে শীতকালীন ভাল সব্জির মধ্যে ফুলকপি অন্যতম। দেখতে একদম ফুলের মতো বলেই এর নাম ফুলকপি। বাঙালির আবার ফুলকপির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে। সে খিচুড়িই হোক, বা সব্জির তরকারি, সবেতেই ফুলকপি দেওয়া চাই-ই চাই। তবে বেশি খাওয়া একদমই উচিত নয়।
আগে আমরা মটরশুটি নিয়ে কথা বলেছিলাম। এবার আলোচনা করব ফুলকপির গুণাবলী নিয়ে।
১. ফুলকপির খাদ্যগুণ অপরিসীম। ১০০ গ্রাম ফুলকপি থেকে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ কিলোক্যালোরি সক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া এই সব্জি থেকে ৫-৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ২ গ্রাম প্রোটিন, ০.৩ গ্রামের মত ফ্যাট পাওয়া যায়। এছাড়া ভিটামিন C, ভিটামিন K, ক্যালসিয়াম, আয়রন থাকে।
২. ফুলকপিতে প্রচুর পরিমানে জল আর তন্তু থাকে। এতে শরীর খুব ভাল থাকে। ডায়াবেটিস রোগীরা ফুলকপি নিঃসন্দেহে খেতে পারেন।
৩. ফুলকপি মুখের ভিতর মিউকাস মেমব্রেনকে ঠিক রাখে।
৪. প্রোস্টেট ক্যানসারের জন্য ফুলকপি খুবই উপকারী। এই সব্জি ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি রোধ করে।
৫. শিশু বা বয়স্করা ফুলকপি খেতে পারেন। কারণ, ফুলকপি দেহে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা অনেকাংশেই বাড়িয়ে তোলে।
৬. সেদ্ধ ফুলকপি খেতে পারেন। তবে যাঁরা গ্যাস বা অম্বল রোগে ভোগেন তাঁদের ফুলকপি না খাওয়াই ভালো।
৭. যাদের থাইরয়েডের সমস্যা রয়েছে, তাঁদেরও এই সব্জি না খাওয়াই ভাল।
৮. বর্তমানে ফুলকপি চাষে অত্যন্ত রাসায়নিক ওষুধ ব্যবহার করা হয়। তাই রান্না করার আগে ঈষদুষ্ণ জলে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর জল ছেঁকে ফুলকপি রান্না করুন।
পোস্ট টি পড়ার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ
আমাদের পোস্ট টি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে অথবা এই পোস্ট থেকে আপনি যদি উপকৃত হন, তাহলে আপনার একটি মূল্যবান কমেন্ট করেদিন,
এতে আমরা আরো অনুপ্রাণিত হতে পারি।
আপনার একটি কমেন্ট আমাদের আরো বেশি উৎসাহিত করে
Thank You
No comments:
Post a Comment